রেমিট্যান্স বৃদ্ধির ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও বেড়ে দাঁড়িয়েছ𓆉ে ৪৪ দশমিꩵক ৩৯ বিলিয়ন ডলার।
এশ💃িয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নকে (এসিইউ) ২ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলারের আমদানি বিল পরিশোধ করার পরে গেল ৬ মার্চ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৩ দশমিক ৮৯ বিলিয়নে নেমে আসে।
এটি গত এক বছরের মধ্যে দেশে সর্বনিম্ন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল। চলতি (জুলাই-মার্চ) অর্থবছরের নয় মাসে ১৫ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলাꦐরের রপ্তানি আয় এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ এক মাস আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাওয়ায় ৩ এপ্রিল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৪ দশমিক ৩০ বিলিয়ন হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) সূত্র জানায়, রিজার্ভ দিয়ে পাঁচ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে। অথচ ছয় মা🍌স আগেও ১০ মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে রিꦫজার্ভ ছিল।
তবে চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-🌌মার্চ) রেমিট্যান্সের প্রবাহ এখনও নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে রয়েছে। এই নয় মাসে প্রবাসীরা ১৫ দশমিক ৩০ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। গত ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ে প্রবাসীরা ১৮ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন।
তবে ফেব্রুয়ারির তুল🥂নায় মার্চ মাসে ২৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেলেও নয় মাসে অভ্য🦹ন্তরীণ রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮ শতাংশ কমেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, “ন🦋গদ প্রণোদনা ২ দশমিক ৫ শতাংশে উন্নীত করার পর ধীরে ধীরে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে।”
মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, “প্রবাসীরা ঝামেলামুক্ত আইনি চ্যানেলে ১০০ টাকা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে ১০২ দশম♋ꦬিক ৫ টাকা পাচ্ছেন।”
সিরা🌠জুল ইসলাম আরও বলেন, “এপ্রিল মাসে রমজান এবং ঈদের জন্য রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়বে কারণ প্রবাসীরা সাধারণত উত্সবের সময় দেশে তাদের আত্মীয়দের কাছে বেশি অর্থ পাঠাবেন।”
এ🅺র আগে ২০২১-২২ অর্থবছরের শেষ নয় মাসের অভ্যন্তরীণ রেমিট্যান্স প্রবাহ ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ে তুলনায় কমার প্রবণতা দেখেছে।